এটি একটি পুরাতন পদ্ধতি। ব্রিটিশরা ছিল এই পদ্ধতি ব্যবহারে দুনিয়া বিখ্যাত।
ফাঁসি কার্যকর করার জন্য একটি মঞ্চ তৈরি করা হয়। এই পদ্ধতি বাস্তবায়নে
অনেকগুলো ধাপ সতর্কতার সাথে পার করতে হয়।
ফাঁসির দণ্ডডপ্রাপ্ত আসামিকে প্রথমেই তার রায়টি সংক্ষিপ্ত আকারে পড়ে শোনান জেল সুপার। দেশে সাধারণত রাত ১২টার পরেই আসামির ফাঁসির রায় কার্যকর করা হয়। ফাঁসির দণ্ডডপ্রাপ্ত আসামিকে ফাঁসি দেয়ার আগে গোসল করিয়ে একজন মাওলানার মাধ্যমে তওবা পড়িয়ে নেন কারা কর্তৃপক্ষ।
এ সময় আসামির কাছ থেকে তার শেষ কোন ইচ্ছা থাকলে আইন অনুযায়ী সম্ভব হলে তা পূরণ করেন কারা কর্তৃপক্ষ। ফাঁসির মঞ্চে নেয়ার আগে আসামির মাথায় পরানো হয় একটি কালো রঙয়ের টুপি। এই টুপিটিকে বলা হয় ‘জমটুপি’।
ফাঁসির মঞ্চে তোলার আগে দন্ডপ্রাপ্ত আসামির দুই হাত পেছনের দিকে বাঁধা হয়। এ সময় ফাঁসির মঞ্চের সামনে উপস্থিত থাকেন কারা কর্তৃপক্ষ, সিভিল সার্জন, একজন ম্যাজিস্ট্রেট ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্যরা।
ফাঁসির মঞ্চে প্রস্তুত থাকে একজন জল্লাদ। মঞ্চে তোলার পর আসামির দুই পা বাঁধা হয়। গলায় পরানো হয় ফাঁসির দড়ি । তবে তা হতে হবে যেমনি মজবুত তেমনি পিচ্ছিল।
কারা কর্তৃপক্ষের হাতে থাকে একটি রুমাল। রুমালটি হাত থেকে নিচে ফেলে দেয়ার সাথে সাথেই জল্লাদ ফাঁসির মঞ্চের লিভারে টান দেন। লিভারটি টান দেয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ফাঁসির মঞ্চের নিচে চলে যায় আসামি। এ সময় আসামি মাটি থেকে ২-৩ ফুট শূন্যে থাকে। এতে মুহূর্তের মধ্যেই ফাঁসির দণ্ডডপ্রাপ্ত আসামির ঘাড়ের হাড় ভেঙ্গে মৃত্যু নিশ্চিত হয়ে যায়।
তবে কখনও পুরো মাথাটাই ছিঁড়ে যায়। যেহেতু মাথাটি নির্দিষ্ট নিয়মে ছিঁড়ে না। তাই অনেক সময় এটাকে জোড়া লাগানো যায় না।
মাথা যদি ছিঁড়ে যায় তিনি অপেক্ষাকৃত কষ্ট কম পান, যদি ঘাড় ভেঙে যায় তিনি একটু বেশি কষ্ট পান, যদি কণ্ঠনালীতে চাপ খেয়ে মরেন তবে অসম্ভব ছটফট করতে করতেই মারা যান।
ফাঁসির দড়িতে ঝোলানোর পর আরও ১০-২০ মিনিট দড়িতে ঝুলিয়ে রাখা হয় আসামিকে। ফাঁসির দড়ি থেকে নামানোর পর সব শেষে আসামির দুই পায়ের রগ কেটে তার মৃত্যু নিশ্চিত করে কারা কর্তৃপক্ষ। সবশেষে ভোরের দিকে আসামির মৃত দেহকে তার পরিবার পরিজনের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
ফাঁসির দণ্ডডপ্রাপ্ত আসামিকে প্রথমেই তার রায়টি সংক্ষিপ্ত আকারে পড়ে শোনান জেল সুপার। দেশে সাধারণত রাত ১২টার পরেই আসামির ফাঁসির রায় কার্যকর করা হয়। ফাঁসির দণ্ডডপ্রাপ্ত আসামিকে ফাঁসি দেয়ার আগে গোসল করিয়ে একজন মাওলানার মাধ্যমে তওবা পড়িয়ে নেন কারা কর্তৃপক্ষ।
এ সময় আসামির কাছ থেকে তার শেষ কোন ইচ্ছা থাকলে আইন অনুযায়ী সম্ভব হলে তা পূরণ করেন কারা কর্তৃপক্ষ। ফাঁসির মঞ্চে নেয়ার আগে আসামির মাথায় পরানো হয় একটি কালো রঙয়ের টুপি। এই টুপিটিকে বলা হয় ‘জমটুপি’।
ফাঁসির মঞ্চে তোলার আগে দন্ডপ্রাপ্ত আসামির দুই হাত পেছনের দিকে বাঁধা হয়। এ সময় ফাঁসির মঞ্চের সামনে উপস্থিত থাকেন কারা কর্তৃপক্ষ, সিভিল সার্জন, একজন ম্যাজিস্ট্রেট ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্যরা।
ফাঁসির মঞ্চে প্রস্তুত থাকে একজন জল্লাদ। মঞ্চে তোলার পর আসামির দুই পা বাঁধা হয়। গলায় পরানো হয় ফাঁসির দড়ি । তবে তা হতে হবে যেমনি মজবুত তেমনি পিচ্ছিল।
কারা কর্তৃপক্ষের হাতে থাকে একটি রুমাল। রুমালটি হাত থেকে নিচে ফেলে দেয়ার সাথে সাথেই জল্লাদ ফাঁসির মঞ্চের লিভারে টান দেন। লিভারটি টান দেয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ফাঁসির মঞ্চের নিচে চলে যায় আসামি। এ সময় আসামি মাটি থেকে ২-৩ ফুট শূন্যে থাকে। এতে মুহূর্তের মধ্যেই ফাঁসির দণ্ডডপ্রাপ্ত আসামির ঘাড়ের হাড় ভেঙ্গে মৃত্যু নিশ্চিত হয়ে যায়।
তবে কখনও পুরো মাথাটাই ছিঁড়ে যায়। যেহেতু মাথাটি নির্দিষ্ট নিয়মে ছিঁড়ে না। তাই অনেক সময় এটাকে জোড়া লাগানো যায় না।
মাথা যদি ছিঁড়ে যায় তিনি অপেক্ষাকৃত কষ্ট কম পান, যদি ঘাড় ভেঙে যায় তিনি একটু বেশি কষ্ট পান, যদি কণ্ঠনালীতে চাপ খেয়ে মরেন তবে অসম্ভব ছটফট করতে করতেই মারা যান।
ফাঁসির দড়িতে ঝোলানোর পর আরও ১০-২০ মিনিট দড়িতে ঝুলিয়ে রাখা হয় আসামিকে। ফাঁসির দড়ি থেকে নামানোর পর সব শেষে আসামির দুই পায়ের রগ কেটে তার মৃত্যু নিশ্চিত করে কারা কর্তৃপক্ষ। সবশেষে ভোরের দিকে আসামির মৃত দেহকে তার পরিবার পরিজনের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
0 comments :
Post a Comment